বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫, ২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইলন মাস্ককে টপকে শীর্ষ ধনী বেজোস

বিশ্বের সবচেয়ে বড় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস ধনীদের তালিকায় প্রথমবারের মতো শীর্ষ অবস্থানে পৌঁছে গেলেন। এতদিন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ছিলেন বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলা ও টুইটারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইলন মাস্ক। তাকে টপকে এই তালিকায় শীর্ষে উঠেছেন জেফ বেজোস। ব্লুমবার্গ বিলিয়নিয়ারস ইনডেক্স সোমবার এ তথ্য জানিয়েছে।

ব্লুমবার্গের তথ্যমতে, সোমবার টেসলার শেয়ারের ৭ দশমিক ২ শতাংশ দরপতন হয়েছে। এর প্রভাব পড়েছে এ তালিকায়। এতে ইলন মাস্কের মোট সম্পদের পরিমাণ কমে দাঁড়িয়েছে ১৯৭ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার। আর বেজোসের মোট সম্পদের পরিমাণ ছিল ২০০ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার।

গত নভেম্বর পর্যন্ত হিসাব অনুযায়ী, বেজোসের মোট সম্পদের পরিমাণ ১৭ হাজার কোটি (১৭০ বিলিয়ন) মার্কিন ডলার ছিল। ওই সময় তিনি বিশ্বের শীর্ষ তৃতীয় ধনী ব্যক্তি ছিলেন।

বেজোসের নেতৃত্বে অ্যামাজন এখন ই-কমার্সের সঙ্গে ক্লাউড কম্পিউটিং, অনলাইন বিজ্ঞাপন, ডিজিটাল স্ট্রিমিং ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবসাও পরিচালনা করছে। মহাকাশে মানুষবাহী রকেট পাঠানো প্রতিষ্ঠানের ‘ব্লু অরিজিন’ প্রতিষ্ঠা করেন জেফ বেজোস।

২০২১ সাল থেকে ইলন মাস্ক বিশ্বের শীর্ষ ধনীদের তালিকায় উপরের অবস্থানে ছিলেন। এই প্রথমবারের মতো অবস্থান হারালেন তিনি।

বেজোস ১৯৬৪ সালের ১২ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকো অঙ্গরাজ্যে জন্মগ্রহণ করেন। প্রায় ৩০ বছর আগে অ্যামাজন প্রতিষ্ঠান করেন জেফ বেজোস। সাধারণ অনলাইন বই বিক্রির প্রতিষ্ঠান হিসেবে গ্যারেজে যাত্রা শুরু করা অ্যামাজন এখন ই-কমার্স জায়ান্ট।

জনপ্রিয়

ইলন মাস্ককে টপকে শীর্ষ ধনী বেজোস

প্রকাশের সময়: ০৪:২২:১৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ মার্চ ২০২৪

বিশ্বের সবচেয়ে বড় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস ধনীদের তালিকায় প্রথমবারের মতো শীর্ষ অবস্থানে পৌঁছে গেলেন। এতদিন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ছিলেন বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলা ও টুইটারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইলন মাস্ক। তাকে টপকে এই তালিকায় শীর্ষে উঠেছেন জেফ বেজোস। ব্লুমবার্গ বিলিয়নিয়ারস ইনডেক্স সোমবার এ তথ্য জানিয়েছে।

ব্লুমবার্গের তথ্যমতে, সোমবার টেসলার শেয়ারের ৭ দশমিক ২ শতাংশ দরপতন হয়েছে। এর প্রভাব পড়েছে এ তালিকায়। এতে ইলন মাস্কের মোট সম্পদের পরিমাণ কমে দাঁড়িয়েছে ১৯৭ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার। আর বেজোসের মোট সম্পদের পরিমাণ ছিল ২০০ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার।

গত নভেম্বর পর্যন্ত হিসাব অনুযায়ী, বেজোসের মোট সম্পদের পরিমাণ ১৭ হাজার কোটি (১৭০ বিলিয়ন) মার্কিন ডলার ছিল। ওই সময় তিনি বিশ্বের শীর্ষ তৃতীয় ধনী ব্যক্তি ছিলেন।

বেজোসের নেতৃত্বে অ্যামাজন এখন ই-কমার্সের সঙ্গে ক্লাউড কম্পিউটিং, অনলাইন বিজ্ঞাপন, ডিজিটাল স্ট্রিমিং ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবসাও পরিচালনা করছে। মহাকাশে মানুষবাহী রকেট পাঠানো প্রতিষ্ঠানের ‘ব্লু অরিজিন’ প্রতিষ্ঠা করেন জেফ বেজোস।

২০২১ সাল থেকে ইলন মাস্ক বিশ্বের শীর্ষ ধনীদের তালিকায় উপরের অবস্থানে ছিলেন। এই প্রথমবারের মতো অবস্থান হারালেন তিনি।

বেজোস ১৯৬৪ সালের ১২ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকো অঙ্গরাজ্যে জন্মগ্রহণ করেন। প্রায় ৩০ বছর আগে অ্যামাজন প্রতিষ্ঠান করেন জেফ বেজোস। সাধারণ অনলাইন বই বিক্রির প্রতিষ্ঠান হিসেবে গ্যারেজে যাত্রা শুরু করা অ্যামাজন এখন ই-কমার্স জায়ান্ট।