রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৪ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ডুবে যাওয়া ফেরি উদ্ধারে ব্যবহার করা হচ্ছে এয়ার লিফটিং ব্যাগ

 

দেশের দক্ষিন পশ্চিমাঞ্চলের ২১ টি জেলার সংযোগস্থল পদ্মার পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌ-রুটে ঘনকুয়াশার কারণে বাল্কহেডের ধাক্কায় তলিয়ে যাওয়া ফেরি রজনীগন্ধা উদ্ধারের সঙ্গে যুক্ত হয় উদ্ধারকারী হামজা ও রুস্তম। এ দুটি জাহাজের সক্ষমতা ১০০ টন। আর রজনীগন্ধার ওজন ২৫০ টন।

 

পানির নিচে দীর্ঘ সময় ডুবে থাকার কারণে ফেরিতে পলিমাটি আর ট্রাকের ভরে ওজন বেড়ে প্রায় ৪০০ টন হওয়ায় সক্ষমতা নেই হামজা ও রুস্তমের। তার জন‌্য তৃতীয় উদ্ধারকারী জাহাজ হিসেবে যুক্ত হয় প্রত‌্যয়। এবার উদ্ধারকারী দল ডুবন্ত ফেরি ভাসাতে ব‌্যবহার করবে এয়ার লিফটিং ব‌্যাগ।

 

Shwapno Online Grocery Shopping

শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) দুপুর থেকে উদ্ধার অভিযানে এ ব্যাগ ব্যবহার করা হচ্ছে। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) নৌ-সংরক্ষণ ও পরিচালন বিভাগের পরিচালক মোঃ শাহ জাহান বলেছেন, ডুবে যাওয়া ফেরি রজনীগন্ধার ওজন প্রায় ২৫০ টন।

 

পানির নিচে ডুবে থাকায় পলি জমে আরও প্রায় ১৫০ টন ওজন বেড়েছে। এ ফেরি উদ্ধারের সক্ষমতা নেই উদ্ধারকারী জাহাজ রুস্তম বা হামজার। এ দুটি জাহাজের সক্ষমতা ১০০ থেকে ১২০ টন। আরেক জাহাজ প্রত্যয় উদ্ধার অভিযানে যোগ দিয়েছে। এটির সক্ষমতা ২৫০ টন পর্যন্ত।

 

প্রাথমিকভাবে হামজার মাধ্যমে এয়ার লিফটিং ব্যাগ ব্যবহার করে ফেরিটি ভাসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। ফেরিটি ভাসানো গেলে উদ্ধার করতে সুবিধা হবে। ১০টি এয়ার লিফটিং ব্যাগ ফেরিতে প্রবেশ করানো হয়েছে।

 

তিনি আরো বলেন, প্রত্যয়ের সঙ্গে হামজা ও রুস্তম সহযোগী হিসেবে কাজ করলে হয়তো ডুবে যাওয়া রজনীগন্ধা উদ্ধার সম্ভব।

 

উল্লেখ‌্য, এখন পর্যন্ত ফেরির ইঞ্জিনচালক হুমায়ুন নিখোঁজ রয়েছেন। তার সন্ধানে সকাল থেকেই ফায়ার সার্ভিস ও নৌ-বাহিনীর ডুবুরিদল কাজ করছে

ডুবে যাওয়া ফেরি উদ্ধারে ব্যবহার করা হচ্ছে এয়ার লিফটিং ব্যাগ

প্রকাশের সময়: ০৪:৫৭:৫৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৪

 

দেশের দক্ষিন পশ্চিমাঞ্চলের ২১ টি জেলার সংযোগস্থল পদ্মার পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌ-রুটে ঘনকুয়াশার কারণে বাল্কহেডের ধাক্কায় তলিয়ে যাওয়া ফেরি রজনীগন্ধা উদ্ধারের সঙ্গে যুক্ত হয় উদ্ধারকারী হামজা ও রুস্তম। এ দুটি জাহাজের সক্ষমতা ১০০ টন। আর রজনীগন্ধার ওজন ২৫০ টন।

 

পানির নিচে দীর্ঘ সময় ডুবে থাকার কারণে ফেরিতে পলিমাটি আর ট্রাকের ভরে ওজন বেড়ে প্রায় ৪০০ টন হওয়ায় সক্ষমতা নেই হামজা ও রুস্তমের। তার জন‌্য তৃতীয় উদ্ধারকারী জাহাজ হিসেবে যুক্ত হয় প্রত‌্যয়। এবার উদ্ধারকারী দল ডুবন্ত ফেরি ভাসাতে ব‌্যবহার করবে এয়ার লিফটিং ব‌্যাগ।

 

Shwapno Online Grocery Shopping

শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) দুপুর থেকে উদ্ধার অভিযানে এ ব্যাগ ব্যবহার করা হচ্ছে। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) নৌ-সংরক্ষণ ও পরিচালন বিভাগের পরিচালক মোঃ শাহ জাহান বলেছেন, ডুবে যাওয়া ফেরি রজনীগন্ধার ওজন প্রায় ২৫০ টন।

 

পানির নিচে ডুবে থাকায় পলি জমে আরও প্রায় ১৫০ টন ওজন বেড়েছে। এ ফেরি উদ্ধারের সক্ষমতা নেই উদ্ধারকারী জাহাজ রুস্তম বা হামজার। এ দুটি জাহাজের সক্ষমতা ১০০ থেকে ১২০ টন। আরেক জাহাজ প্রত্যয় উদ্ধার অভিযানে যোগ দিয়েছে। এটির সক্ষমতা ২৫০ টন পর্যন্ত।

 

প্রাথমিকভাবে হামজার মাধ্যমে এয়ার লিফটিং ব্যাগ ব্যবহার করে ফেরিটি ভাসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। ফেরিটি ভাসানো গেলে উদ্ধার করতে সুবিধা হবে। ১০টি এয়ার লিফটিং ব্যাগ ফেরিতে প্রবেশ করানো হয়েছে।

 

তিনি আরো বলেন, প্রত্যয়ের সঙ্গে হামজা ও রুস্তম সহযোগী হিসেবে কাজ করলে হয়তো ডুবে যাওয়া রজনীগন্ধা উদ্ধার সম্ভব।

 

উল্লেখ‌্য, এখন পর্যন্ত ফেরির ইঞ্জিনচালক হুমায়ুন নিখোঁজ রয়েছেন। তার সন্ধানে সকাল থেকেই ফায়ার সার্ভিস ও নৌ-বাহিনীর ডুবুরিদল কাজ করছে