মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হাজারো কণ্ঠে দেশের গান

“আমরা জাতীয় সংগীতসহ তিনটি দেশের গান রেকর্ড করেছি, পহেলা ডিসেম্বর থেকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে প্রচার করব,” বলেন ছায়ানটের সাধারণ সম্পাদক।

তিন হাজারের বেশি শিল্পী, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক, সংগঠক একসঙ্গে গেয়েছেন জাতীয় সংগীত ও দেশের গান, যার দৃশ্যধারণ হয়েছে রায়েরবাজার বধ্যভূমির সামনে।

বিজয়ের মাসে গানটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে প্রচার করবে সাংস্কৃতিক শিক্ষায়তন ছায়ানট।

শুক্রবার সকালে রায়েরবাজারে জাতীয় সংগীতসহ আরো তিনটি দেশের গানের দৃশ্যধারণ করা হয় বলে কালের চিঠিকে জানিয়েছেন ছায়ানট সাধারণ সম্পাদক লাইসা আহমেদ লিসা।

তিনি বলেন, “আমরা জাতীয় সংগীতসহ তিনটি দেশের গান রেকর্ড করেছি, পহেলা ডিসেম্বর থেকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে প্রচার করব।”

এদিকে দৃশ্যধারণ মুহূর্তের একটি খণ্ডিত ভিডিও ছড়িয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। অনেকেই সেই ভিডিওটি শেয়ার করছেন।

ছায়ানটের সাধারণ সম্পাদক বলেন, “এখানে তিন হাজারের বেশি লোকের জমায়েত হয়েছে। সবাই মিলে একসঙ্গে দেশের গান গেয়েছি।

“এতে অংশ নিয়েছেন ছায়ানট সঙ্গীতবিদ্যায়তন, শিকড়, নালন্দা উচ্চ বিদ্যালয়, জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত সম্মিলন পরিষদ্, কণ্ঠশীলন ও ব্রতচারী’র শিল্পী-শিক্ষক-শিক্ষার্থী-অভিভাবক-সংগঠক-শুভানুধ্যয়ীরা। আমরা পরে এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত সবাইকে জানাব।”

রাত পৌনে ৯টায় ছায়ানটের ফেইসবুক পেজে দেওয়া এক ঘোষণায় বলা হয়েছে, “আসন্ন বিজয়ের মাস উপলক্ষে শুক্রবার ছায়ানট তিনটি দেশের গান ও জাতীয় সংগীতের অডিওকে ভিডিওতে রূপান্তরের জন্য দৃশ্যধারণ করেছে।”

আয়োজনে উপস্থিত উৎসাহী অনেকেই মোবাইল ফোনে ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করছেন। তাতে এক রকম বিভ্রান্তি ঘটার অবকাশ দেখা দিয়েছে মন্তব্য করে ছায়ানট বলেছে, “প্রকৃতপক্ষে, এটি কোনো অনুষ্ঠান নয়, কেবলই দৃশ্যধারণের আয়োজন। অংশ নিয়েছেন ছায়ানট সংশ্লিষ্ট শিল্পী-শিক্ষক-শিক্ষার্থী-অভিভাবক-সংগঠক-শুভানুধ্যয়ী।”

 

কেএনকে/

জনপ্রিয়

বল ভেবে ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর মৃত্যু 

হাজারো কণ্ঠে দেশের গান

প্রকাশের সময়: ০৬:২৮:৫৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪

“আমরা জাতীয় সংগীতসহ তিনটি দেশের গান রেকর্ড করেছি, পহেলা ডিসেম্বর থেকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে প্রচার করব,” বলেন ছায়ানটের সাধারণ সম্পাদক।

তিন হাজারের বেশি শিল্পী, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক, সংগঠক একসঙ্গে গেয়েছেন জাতীয় সংগীত ও দেশের গান, যার দৃশ্যধারণ হয়েছে রায়েরবাজার বধ্যভূমির সামনে।

বিজয়ের মাসে গানটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে প্রচার করবে সাংস্কৃতিক শিক্ষায়তন ছায়ানট।

শুক্রবার সকালে রায়েরবাজারে জাতীয় সংগীতসহ আরো তিনটি দেশের গানের দৃশ্যধারণ করা হয় বলে কালের চিঠিকে জানিয়েছেন ছায়ানট সাধারণ সম্পাদক লাইসা আহমেদ লিসা।

তিনি বলেন, “আমরা জাতীয় সংগীতসহ তিনটি দেশের গান রেকর্ড করেছি, পহেলা ডিসেম্বর থেকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে প্রচার করব।”

এদিকে দৃশ্যধারণ মুহূর্তের একটি খণ্ডিত ভিডিও ছড়িয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। অনেকেই সেই ভিডিওটি শেয়ার করছেন।

ছায়ানটের সাধারণ সম্পাদক বলেন, “এখানে তিন হাজারের বেশি লোকের জমায়েত হয়েছে। সবাই মিলে একসঙ্গে দেশের গান গেয়েছি।

“এতে অংশ নিয়েছেন ছায়ানট সঙ্গীতবিদ্যায়তন, শিকড়, নালন্দা উচ্চ বিদ্যালয়, জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত সম্মিলন পরিষদ্, কণ্ঠশীলন ও ব্রতচারী’র শিল্পী-শিক্ষক-শিক্ষার্থী-অভিভাবক-সংগঠক-শুভানুধ্যয়ীরা। আমরা পরে এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত সবাইকে জানাব।”

রাত পৌনে ৯টায় ছায়ানটের ফেইসবুক পেজে দেওয়া এক ঘোষণায় বলা হয়েছে, “আসন্ন বিজয়ের মাস উপলক্ষে শুক্রবার ছায়ানট তিনটি দেশের গান ও জাতীয় সংগীতের অডিওকে ভিডিওতে রূপান্তরের জন্য দৃশ্যধারণ করেছে।”

আয়োজনে উপস্থিত উৎসাহী অনেকেই মোবাইল ফোনে ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করছেন। তাতে এক রকম বিভ্রান্তি ঘটার অবকাশ দেখা দিয়েছে মন্তব্য করে ছায়ানট বলেছে, “প্রকৃতপক্ষে, এটি কোনো অনুষ্ঠান নয়, কেবলই দৃশ্যধারণের আয়োজন। অংশ নিয়েছেন ছায়ানট সংশ্লিষ্ট শিল্পী-শিক্ষক-শিক্ষার্থী-অভিভাবক-সংগঠক-শুভানুধ্যয়ী।”

 

কেএনকে/