রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫, ১৪ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ষষ্ঠ ও সপ্তম স্ত্রীর কাড়াকাড়িতে পালিয়ে বাঁচলেন তরিকুল ।

বাগেরহাট সদর উপজেলার খানপুর গ্রামের আনসার সদস্য তরিকুল ইসলাম। বর্তমানে ঢাকার সুত্রাপুর থানায় কর্মরত আছেন। পেশাগত দায়িত্ব পালনের জন্য দেশের যেখানেই গেছেন সেখানেই বিয়ে করেন তিনি। একে একে সাতটি বিয়ে করেছেন এ আনসার সদস্য।

সম্প্রতি তার ষষ্ঠ ও সপ্তম স্ত্রীর মধ্যে তুলকালাম কাণ্ড হয়েছে। তাকে নিয়ে স্ত্রীদের কাড়াকাড়ির শেষ নেই।

জানা গেছে, ঝিনাইদহ শহরের পবহাটিতে সপ্তম বিয়ে করেছেন তরিকুল ইসলাম। বাগেরহাট থেকে স্বামীকে ফিরে পেতে আড়াই বছরের মেয়েকে নিয়ে ঝিনাইদহের পবহাটিতে আসেন তার ষষ্ঠ স্ত্রী হোসনে আরা আক্তার সাথী। সেখানেই দুই স্ত্রীর মধ্যে রণক্ষেত্র বেঁধে যায়। অবশেষে দুই স্ত্রীর কাড়াকাড়িতে পালিয়ে বাঁচতে হলো তরিকুলকে।

হোসনে আরা সাথী জানান, নিজেকে এতিম পরিচয় দিয়ে ২০১৮ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর তরিকুল আমার সঙ্গে বিয়ে করেন। ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত সে আমার কাছেই ছিল। ২০২২ সালে ঢাকায় বদলি হওয়ার পর আমার সন্তানদের খোঁজ নেওয়া বন্ধ করে দেয় তরিকুল। তখন থেকে খরচ দেওয়াও বন্ধ করে দেয়। এরপরই ইমোতে পরিচয় হয় ঝিনাইদহের পবহাটি এলাকার সেজুতির সঙ্গে। ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে তিনি সেজুতিকেও বিয়ে করেন। এরপর থেকে আমার সঙ্গে সব ধরনের যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছেন।

তিনি বলেন, ঝিনাইদহ আছে এমন খবর পেয়ে আমরা সেখানে গেলে ওই বাড়ির লোকজন আমাদেরকে মারধর করে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। আর তরিকুল বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। আমি তরিকুল ও সেজুতির বিচার চাই।

এ ব্যাপারে আনসার সদস্য তরিকুলের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তা সম্ভব হয়নি।

কালের চিঠি/ ফাহিম

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগ বাড়িয়ে মধ্যস্থতা করতে চায় না বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

ষষ্ঠ ও সপ্তম স্ত্রীর কাড়াকাড়িতে পালিয়ে বাঁচলেন তরিকুল ।

প্রকাশের সময়: ০৫:২৯:৫৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪

বাগেরহাট সদর উপজেলার খানপুর গ্রামের আনসার সদস্য তরিকুল ইসলাম। বর্তমানে ঢাকার সুত্রাপুর থানায় কর্মরত আছেন। পেশাগত দায়িত্ব পালনের জন্য দেশের যেখানেই গেছেন সেখানেই বিয়ে করেন তিনি। একে একে সাতটি বিয়ে করেছেন এ আনসার সদস্য।

সম্প্রতি তার ষষ্ঠ ও সপ্তম স্ত্রীর মধ্যে তুলকালাম কাণ্ড হয়েছে। তাকে নিয়ে স্ত্রীদের কাড়াকাড়ির শেষ নেই।

জানা গেছে, ঝিনাইদহ শহরের পবহাটিতে সপ্তম বিয়ে করেছেন তরিকুল ইসলাম। বাগেরহাট থেকে স্বামীকে ফিরে পেতে আড়াই বছরের মেয়েকে নিয়ে ঝিনাইদহের পবহাটিতে আসেন তার ষষ্ঠ স্ত্রী হোসনে আরা আক্তার সাথী। সেখানেই দুই স্ত্রীর মধ্যে রণক্ষেত্র বেঁধে যায়। অবশেষে দুই স্ত্রীর কাড়াকাড়িতে পালিয়ে বাঁচতে হলো তরিকুলকে।

হোসনে আরা সাথী জানান, নিজেকে এতিম পরিচয় দিয়ে ২০১৮ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর তরিকুল আমার সঙ্গে বিয়ে করেন। ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত সে আমার কাছেই ছিল। ২০২২ সালে ঢাকায় বদলি হওয়ার পর আমার সন্তানদের খোঁজ নেওয়া বন্ধ করে দেয় তরিকুল। তখন থেকে খরচ দেওয়াও বন্ধ করে দেয়। এরপরই ইমোতে পরিচয় হয় ঝিনাইদহের পবহাটি এলাকার সেজুতির সঙ্গে। ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে তিনি সেজুতিকেও বিয়ে করেন। এরপর থেকে আমার সঙ্গে সব ধরনের যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছেন।

তিনি বলেন, ঝিনাইদহ আছে এমন খবর পেয়ে আমরা সেখানে গেলে ওই বাড়ির লোকজন আমাদেরকে মারধর করে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। আর তরিকুল বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। আমি তরিকুল ও সেজুতির বিচার চাই।

এ ব্যাপারে আনসার সদস্য তরিকুলের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তা সম্ভব হয়নি।

কালের চিঠি/ ফাহিম