মঙ্গলবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বল ভেবে ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর মৃত্যু 

 

খেলনা বল ভেবে কুড়িয়ে এনেছিলো ককটেল। খেলার সময় এই ককটেল বিস্ফোরণেই আহত হয় তিন ভাই-বোন। এর মাঝে হাসপাতালে নেয়ার পথেই মৃত্যু হয় শিশু খাদিজা খাতুনের। আজ (সোমবার, ১৯ মে) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন শিশুটির মা সুমি বেগম।

 

যশোরে কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণে একই পরিবারের তিন শিশু আহত হয়, এর মধ্যে একজনের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার সকাল ৮টার দিকে শহরের শংকরপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত খাদিজা খাতুন, আহত দুই শিশু সবুজ হোসেন ও আয়েশা খাতুন জেলার শংকরপুর গোলপাতা মসজিদ এলাকার শাহাদৎ হোসেনের সন্তান।

 

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকালে শহরের শংকরপুর এলাকায় ছোটনের মোড়ের পাশে একটি মাঠে খেলা করছিল শিশুরা। এ সময় খাদিজা বলের মতো দেখতে একটি বস্তু (ককটেল) কুড়িয়ে পায়। সেটিকে বাসায় নিয়ে এসে অন্য দুই ভাই-বোনের সঙ্গে খেলা করার সময় সেটি বিস্ফোরিত হয়।

 

বিস্ফোরণে খাদিজা ও সজিব গুরুতরভাবে আহত হয় এবং আয়েশা আঘাত পায়। স্থানীয় লোকজন এবং শিশুদের আত্মীয়-স্বজন দ্রুত তাদের উদ্ধার করে যশোর সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়।

 

হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে খাদিজার শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেন। ঢাকায় উন্নত চিকিৎসার জন্য নেয়ার পথে নড়াইল গেলে মারা যায় খাদিজা।

 

যশোর কোতোয়ালী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) আবুল হাসনাত জানান, কুড়িয়ে পাওয়া ককটেলে তিনজন গুরুতর আহত হয়। এর মধ্যে খাদিজা খাতুনকে ঢাকায় নেয়ার পথে মারা গেছে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে এবং ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

 

 

 

খেলনা বল ভেবে কুড়িয়ে এনেছিলো ককটেল। খেলার সময় এই ককটেল বিস্ফোরণেই আহত হয় তিন ভাই-বোন। এর মাঝে হাসপাতালে নেয়ার পথেই মৃত্যু হয় শিশু খাদিজা খাতুনের। আজ (সোমবার, ১৯ মে) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন শিশুটির মা সুমি বেগম।

 

যশোরে কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণে একই পরিবারের তিন শিশু আহত হয়, এর মধ্যে একজনের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার সকাল ৮টার দিকে শহরের শংকরপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত খাদিজা খাতুন, আহত দুই শিশু সবুজ হোসেন ও আয়েশা খাতুন জেলার শংকরপুর গোলপাতা মসজিদ এলাকার শাহাদৎ হোসেনের সন্তান।

 

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকালে শহরের শংকরপুর এলাকায় ছোটনের মোড়ের পাশে একটি মাঠে খেলা করছিল শিশুরা। এ সময় খাদিজা বলের মতো দেখতে একটি বস্তু (ককটেল) কুড়িয়ে পায়। সেটিকে বাসায় নিয়ে এসে অন্য দুই ভাই-বোনের সঙ্গে খেলা করার সময় সেটি বিস্ফোরিত হয়।

 

বিস্ফোরণে খাদিজা ও সজিব গুরুতরভাবে আহত হয় এবং আয়েশা আঘাত পায়। স্থানীয় লোকজন এবং শিশুদের আত্মীয়-স্বজন দ্রুত তাদের উদ্ধার করে যশোর সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়।

 

হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে খাদিজার শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেন। ঢাকায় উন্নত চিকিৎসার জন্য নেয়ার পথে নড়াইল গেলে মারা যায় খাদিজা।

 

যশোর কোতোয়ালী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) আবুল হাসনাত জানান, কুড়িয়ে পাওয়া ককটেলে তিনজন গুরুতর আহত হয়। এর মধ্যে খাদিজা খাতুনকে ঢাকায় নেয়ার পথে মারা গেছে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে এবং ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

জনপ্রিয়

গাইবান্ধায় সাপের কামড়ে মৃত্যুহার কমাতে জেলা প্রশাসকের নিকট TEER-এর স্মারকলিপি প্রদান

বল ভেবে ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর মৃত্যু 

প্রকাশের সময়: ০৩:১৬:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ মে ২০২৫

 

খেলনা বল ভেবে কুড়িয়ে এনেছিলো ককটেল। খেলার সময় এই ককটেল বিস্ফোরণেই আহত হয় তিন ভাই-বোন। এর মাঝে হাসপাতালে নেয়ার পথেই মৃত্যু হয় শিশু খাদিজা খাতুনের। আজ (সোমবার, ১৯ মে) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন শিশুটির মা সুমি বেগম।

 

যশোরে কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণে একই পরিবারের তিন শিশু আহত হয়, এর মধ্যে একজনের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার সকাল ৮টার দিকে শহরের শংকরপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত খাদিজা খাতুন, আহত দুই শিশু সবুজ হোসেন ও আয়েশা খাতুন জেলার শংকরপুর গোলপাতা মসজিদ এলাকার শাহাদৎ হোসেনের সন্তান।

 

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকালে শহরের শংকরপুর এলাকায় ছোটনের মোড়ের পাশে একটি মাঠে খেলা করছিল শিশুরা। এ সময় খাদিজা বলের মতো দেখতে একটি বস্তু (ককটেল) কুড়িয়ে পায়। সেটিকে বাসায় নিয়ে এসে অন্য দুই ভাই-বোনের সঙ্গে খেলা করার সময় সেটি বিস্ফোরিত হয়।

 

বিস্ফোরণে খাদিজা ও সজিব গুরুতরভাবে আহত হয় এবং আয়েশা আঘাত পায়। স্থানীয় লোকজন এবং শিশুদের আত্মীয়-স্বজন দ্রুত তাদের উদ্ধার করে যশোর সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়।

 

হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে খাদিজার শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেন। ঢাকায় উন্নত চিকিৎসার জন্য নেয়ার পথে নড়াইল গেলে মারা যায় খাদিজা।

 

যশোর কোতোয়ালী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) আবুল হাসনাত জানান, কুড়িয়ে পাওয়া ককটেলে তিনজন গুরুতর আহত হয়। এর মধ্যে খাদিজা খাতুনকে ঢাকায় নেয়ার পথে মারা গেছে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে এবং ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

 

 

 

খেলনা বল ভেবে কুড়িয়ে এনেছিলো ককটেল। খেলার সময় এই ককটেল বিস্ফোরণেই আহত হয় তিন ভাই-বোন। এর মাঝে হাসপাতালে নেয়ার পথেই মৃত্যু হয় শিশু খাদিজা খাতুনের। আজ (সোমবার, ১৯ মে) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন শিশুটির মা সুমি বেগম।

 

যশোরে কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণে একই পরিবারের তিন শিশু আহত হয়, এর মধ্যে একজনের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার সকাল ৮টার দিকে শহরের শংকরপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত খাদিজা খাতুন, আহত দুই শিশু সবুজ হোসেন ও আয়েশা খাতুন জেলার শংকরপুর গোলপাতা মসজিদ এলাকার শাহাদৎ হোসেনের সন্তান।

 

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকালে শহরের শংকরপুর এলাকায় ছোটনের মোড়ের পাশে একটি মাঠে খেলা করছিল শিশুরা। এ সময় খাদিজা বলের মতো দেখতে একটি বস্তু (ককটেল) কুড়িয়ে পায়। সেটিকে বাসায় নিয়ে এসে অন্য দুই ভাই-বোনের সঙ্গে খেলা করার সময় সেটি বিস্ফোরিত হয়।

 

বিস্ফোরণে খাদিজা ও সজিব গুরুতরভাবে আহত হয় এবং আয়েশা আঘাত পায়। স্থানীয় লোকজন এবং শিশুদের আত্মীয়-স্বজন দ্রুত তাদের উদ্ধার করে যশোর সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়।

 

হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে খাদিজার শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেন। ঢাকায় উন্নত চিকিৎসার জন্য নেয়ার পথে নড়াইল গেলে মারা যায় খাদিজা।

 

যশোর কোতোয়ালী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) আবুল হাসনাত জানান, কুড়িয়ে পাওয়া ককটেলে তিনজন গুরুতর আহত হয়। এর মধ্যে খাদিজা খাতুনকে ঢাকায় নেয়ার পথে মারা গেছে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে এবং ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।