বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গাইবান্ধায় গুদামে আগুন, পুড়ল ১১০০ মণ পাট

গাইবান্ধা সদর উপজেলার কামারজানি বাজারে একটি পাটের গুদামে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ওই গুদামে থাকা প্রায় ১১০০ মণ পাট পুড়ে গেছে। এতে প্রায় অর্ধকোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন গুদামের মালিক। তাঁর ধারণা, কেউ শত্রুতা করে অগ্নিসংযোগ করেছে।

সদর উপজেলার কামারজানি ইউনিয়নের কামারজানি বাজারের আলহাজ জহুরুল হকের পাটের গুদামে আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়দের সহায়ত আগুন নেভানোর কাজ করে ফায়ার সার্ভিস।

প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, সকালে আলহাজ জহুরুল হকের পাটের গুদামে আগুন লাগে। মুহূর্তে আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয় লোকজন আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন। পরে খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

গুদাম মালিক আলহাজ জহুরুল হক বলেন, ‘গোডাউনে কোনো বৈদ্যুতিক সংযোগ বা অগ্নিকাণ্ড ঘটতে পারে এমন কোনো উপাদান ছিল না। কেউ শত্রুতা করে অগ্নিসংযোগ করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রস্তুতি চলছে। অগ্নিকাণ্ডে প্রায় ৫০ লাখ টাকার পাট পুড়ে গেছে।’

এ বিষয়ে গাইবান্ধা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার (এসও) মো. নাসিম রেজা নিলু বলেন, ‘গাইবান্ধা ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করেছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, বিড়ি অথবা সিগারেটের আগুন থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। তবে পুরো তদন্ত শেষে প্রকৃত ঘটনা নিশ্চিত হওয়া যাবে।

 

কালের চিঠি / কেএনকে

জনপ্রিয়

ইউথ ক্লাইমেট স্মল গ্র্যান্ট অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ পেল সৃজনশীল গাইবান্ধা  

গাইবান্ধায় গুদামে আগুন, পুড়ল ১১০০ মণ পাট

প্রকাশের সময়: ১০:২৩:৪৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪

গাইবান্ধা সদর উপজেলার কামারজানি বাজারে একটি পাটের গুদামে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ওই গুদামে থাকা প্রায় ১১০০ মণ পাট পুড়ে গেছে। এতে প্রায় অর্ধকোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন গুদামের মালিক। তাঁর ধারণা, কেউ শত্রুতা করে অগ্নিসংযোগ করেছে।

সদর উপজেলার কামারজানি ইউনিয়নের কামারজানি বাজারের আলহাজ জহুরুল হকের পাটের গুদামে আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়দের সহায়ত আগুন নেভানোর কাজ করে ফায়ার সার্ভিস।

প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, সকালে আলহাজ জহুরুল হকের পাটের গুদামে আগুন লাগে। মুহূর্তে আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয় লোকজন আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন। পরে খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

গুদাম মালিক আলহাজ জহুরুল হক বলেন, ‘গোডাউনে কোনো বৈদ্যুতিক সংযোগ বা অগ্নিকাণ্ড ঘটতে পারে এমন কোনো উপাদান ছিল না। কেউ শত্রুতা করে অগ্নিসংযোগ করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রস্তুতি চলছে। অগ্নিকাণ্ডে প্রায় ৫০ লাখ টাকার পাট পুড়ে গেছে।’

এ বিষয়ে গাইবান্ধা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার (এসও) মো. নাসিম রেজা নিলু বলেন, ‘গাইবান্ধা ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করেছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, বিড়ি অথবা সিগারেটের আগুন থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। তবে পুরো তদন্ত শেষে প্রকৃত ঘটনা নিশ্চিত হওয়া যাবে।

 

কালের চিঠি / কেএনকে