মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ২ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘আওয়ামী লীগ মুক্তিযোদ্ধাদের রাজাকার, রাজাকারদের মুক্তিযোদ্ধা বানিয়েছে’

জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ইঞ্জিনিয়ার মোসলেম উদ্দিন বলেছেন, “আওয়ামী লীগের একটা মেশিন ছিল, যেখানে মুক্তিযোদ্ধাদের রাজাকার আর রাজাকারদের মুক্তিযোদ্ধা বানানো হতো। যারা সাড়ে ১৬ বছর ভারতের কথায় দেশ চালিয়েছে, তারা ভারতীয় রাজাকার।”

তিনি বলেন, “মুক্তিযোদ্ধারা এই দেশের শ্রেষ্ঠ সম্পদ। যতদিন বাংলাদেশ থাকবে, ততদিন জাতি মুক্তিযোদ্ধাদের শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে।”

বৃহস্পতিবার দুপুরে গাইবান্ধা জেলা মুক্তিযোদ্ধা পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা পরিষদের জেলা কাউন্সিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

গাইবান্ধা জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে হওয়া অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা শাখার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল আমীন সরদার।

আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন জেলা পরিষদের প্রধান উপদেষ্টা ও সদর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মো. আব্দুল করিম সরকার, কেন্দ্রীয় সহসভাপতি ও রংপুর অঞ্চলের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল ওয়ারেছ, জেলা উপদেষ্টা অধ্যাপক মাজেদুর রহমান।

এ ছাড়া বক্তব্য দেন বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ সবুর, আব্দুল জলিল তোতা, আব্দুল লতিফ মণ্ডলসহ আরও অনেকে।

অনুষ্ঠানে গাইবান্ধা জেলার শতাধিক মুক্তিযোদ্ধা অংশ নেন।

পরে কাউন্সিলে মো. নুরুল আমীন সরদারকে সভাপতি ও আব্দুস সবুর সরকারকে সাধারণ সম্পাদক করে ২৫ সদস্যের জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ, গাইবান্ধা জেলা কমিটি গঠন করা হয়।

 

জনপ্রিয়

‘আওয়ামী লীগ মুক্তিযোদ্ধাদের রাজাকার, রাজাকারদের মুক্তিযোদ্ধা বানিয়েছে’

প্রকাশের সময়: ০৪:১০:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ জুলাই ২০২৫

জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ইঞ্জিনিয়ার মোসলেম উদ্দিন বলেছেন, “আওয়ামী লীগের একটা মেশিন ছিল, যেখানে মুক্তিযোদ্ধাদের রাজাকার আর রাজাকারদের মুক্তিযোদ্ধা বানানো হতো। যারা সাড়ে ১৬ বছর ভারতের কথায় দেশ চালিয়েছে, তারা ভারতীয় রাজাকার।”

তিনি বলেন, “মুক্তিযোদ্ধারা এই দেশের শ্রেষ্ঠ সম্পদ। যতদিন বাংলাদেশ থাকবে, ততদিন জাতি মুক্তিযোদ্ধাদের শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে।”

বৃহস্পতিবার দুপুরে গাইবান্ধা জেলা মুক্তিযোদ্ধা পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা পরিষদের জেলা কাউন্সিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

গাইবান্ধা জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে হওয়া অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা শাখার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল আমীন সরদার।

আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন জেলা পরিষদের প্রধান উপদেষ্টা ও সদর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মো. আব্দুল করিম সরকার, কেন্দ্রীয় সহসভাপতি ও রংপুর অঞ্চলের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল ওয়ারেছ, জেলা উপদেষ্টা অধ্যাপক মাজেদুর রহমান।

এ ছাড়া বক্তব্য দেন বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ সবুর, আব্দুল জলিল তোতা, আব্দুল লতিফ মণ্ডলসহ আরও অনেকে।

অনুষ্ঠানে গাইবান্ধা জেলার শতাধিক মুক্তিযোদ্ধা অংশ নেন।

পরে কাউন্সিলে মো. নুরুল আমীন সরদারকে সভাপতি ও আব্দুস সবুর সরকারকে সাধারণ সম্পাদক করে ২৫ সদস্যের জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ, গাইবান্ধা জেলা কমিটি গঠন করা হয়।