শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হাতে হাতকড়া কাঁধে মায়ের লাশ, ছাত্রলীগ নেতার ছবি ভাইরাল

হাতে হাতকড়া পরে মায়ের লাশ কাঁধে নিয়ে দাফনে যাচ্ছেন ছেলে। এমন একটি ছবি ভাইরাল হয়েছে সামাজিকমাধ্যমে। চলছে আলোচনা-সমালোচনা। ছবিটি নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা জাহাঙ্গীর হোসেনের। তিনি চুয়াডাঙ্গা পৌর ছাত্রলীগের সহসভাপতি।

জানা গেছে, গত ১৪ নভেম্বর নাশকতা মামলায় গ্রেফতার হয়ে কারাগারে রয়েছেন চুয়াডাঙ্গা পৌর শহরের কেদারগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা ছাত্রলীগ নেতা জাহাঙ্গীর হোসেন। এর মধ্যে মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) তার মা আলেয়া খাতুনের মৃত্যু হয়। পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে মায়ের দাফন এবং জানাজায় অংশ নিতে ওইদিন দুপুর ১টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত ৪ ঘণ্টার জন্য প্যারোলে মুক্তি পান তিনি। এসময় পুলিশ প্রহরায় তাকে দাফন কাজে অংশ নিতে দেখা যায়। হাতে পরানো ছিল হাতকড়াও।

এ ঘটনার কয়েকটি ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে সামাজিকমাধ্যমে। বিষয়টি নিয়ে নেটিজেনদের মধ্যে শুরু হয় আলোচনা-সমালোচনা।

এ ব্যাপারে চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) রিয়াজুল ইসলাম বলেন, পরিবেশ পরিস্থিতি ও আসামির ধরন হিসেবে পুলিশ এমন উদ্যোগ গ্রহণ করে। এক্ষেত্রেও আইনি নীতি অনুসরণ করা হয়েছে। একইভাবে অনেক সময় আসামির নিরাপত্তার স্বার্থে হেলমেট ও বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট পরানো হয়। মূলত মামলা ও আসামির ধরন বুঝে এমন ব্যবস্থা নেয়া হয় বলে জানান তিনি।

 

এএএফ/

জনপ্রিয়

দ্যা ডিসেন্টের অনুসন্ধান : হাদিকে গুলি করার আগে অপরাধীরা তার সাথে জনসংযোগেও ছিলো !

হাতে হাতকড়া কাঁধে মায়ের লাশ, ছাত্রলীগ নেতার ছবি ভাইরাল

প্রকাশের সময়: ০২:৩১:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪

হাতে হাতকড়া পরে মায়ের লাশ কাঁধে নিয়ে দাফনে যাচ্ছেন ছেলে। এমন একটি ছবি ভাইরাল হয়েছে সামাজিকমাধ্যমে। চলছে আলোচনা-সমালোচনা। ছবিটি নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা জাহাঙ্গীর হোসেনের। তিনি চুয়াডাঙ্গা পৌর ছাত্রলীগের সহসভাপতি।

জানা গেছে, গত ১৪ নভেম্বর নাশকতা মামলায় গ্রেফতার হয়ে কারাগারে রয়েছেন চুয়াডাঙ্গা পৌর শহরের কেদারগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা ছাত্রলীগ নেতা জাহাঙ্গীর হোসেন। এর মধ্যে মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) তার মা আলেয়া খাতুনের মৃত্যু হয়। পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে মায়ের দাফন এবং জানাজায় অংশ নিতে ওইদিন দুপুর ১টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত ৪ ঘণ্টার জন্য প্যারোলে মুক্তি পান তিনি। এসময় পুলিশ প্রহরায় তাকে দাফন কাজে অংশ নিতে দেখা যায়। হাতে পরানো ছিল হাতকড়াও।

এ ঘটনার কয়েকটি ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে সামাজিকমাধ্যমে। বিষয়টি নিয়ে নেটিজেনদের মধ্যে শুরু হয় আলোচনা-সমালোচনা।

এ ব্যাপারে চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) রিয়াজুল ইসলাম বলেন, পরিবেশ পরিস্থিতি ও আসামির ধরন হিসেবে পুলিশ এমন উদ্যোগ গ্রহণ করে। এক্ষেত্রেও আইনি নীতি অনুসরণ করা হয়েছে। একইভাবে অনেক সময় আসামির নিরাপত্তার স্বার্থে হেলমেট ও বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট পরানো হয়। মূলত মামলা ও আসামির ধরন বুঝে এমন ব্যবস্থা নেয়া হয় বলে জানান তিনি।

 

এএএফ/