মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সন্ত্রাসবিরোধী মামলায় পাঁচ দিনের রিমান্ডে আনিস আলমগীর

উত্তরা পশ্চিম থানায় দায়ের করা সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় সিনিয়র সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছেন আদালত। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় আদালত এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

এর আগে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উত্তরা পশ্চিম থানার পরিদর্শক মুনিরুজ্জামান আসামির সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের আদালতে এ বিষয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হয় বলে জানিয়েছে প্রসিকিউশন বিভাগ।

এর আগে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাতে রাজধানীর ধানমন্ডি ২ নম্বরে একটি জিম থেকে বের হওয়ার পর আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) হেফাজতে নেয়। পরে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়।

এ মামলায় সাংবাদিক আনিস আলমগীরের পাশাপাশি অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওনসহ চারজনকে আসামি করা হয়েছে। মামলাটি দায়ের করেন জুলাই রেভ্যুলেশনারি এলায়েন্সের কেন্দ্রীয় সংগঠক আরিয়ান আহমেদ। অন্য আসামিরা হলেন ফ্যাশন মডেল মারিয়া কিসপট্টা এবং উপস্থাপক ইমতু রাতিশ ইমতিয়াজ।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর নিষিদ্ধ সংগঠন পুনর্বাসনের উদ্দেশ্যে সোশ্যাল মিডিয়া ও বিভিন্ন টেলিভিশন টকশোর মাধ্যমে রাষ্ট্রবিরোধী প্রচারণা চালানো হয়েছে, যার ফলে রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল করা ও অবকাঠামো ধ্বংসের ষড়যন্ত্র সংঘটিত হয়েছে।

রিমান্ড আবেদনে তদন্ত কর্মকর্তা জানান, মামলার অভিযোগ সংশ্লিষ্ট অনলাইন কনটেন্ট ও মন্তব্য যাচাই এবং পলাতক অন্যান্য আসামিদের তথ্য সংগ্রহ ও গ্রেপ্তারের জন্য আসামিকে রিমান্ডে নেওয়া প্রয়োজন।

জনপ্রিয়

সন্ত্রাসবিরোধী মামলায় পাঁচ দিনের রিমান্ডে আনিস আলমগীর

প্রকাশের সময়: ০৩:৪৪:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫

উত্তরা পশ্চিম থানায় দায়ের করা সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় সিনিয়র সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছেন আদালত। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় আদালত এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

এর আগে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উত্তরা পশ্চিম থানার পরিদর্শক মুনিরুজ্জামান আসামির সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের আদালতে এ বিষয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হয় বলে জানিয়েছে প্রসিকিউশন বিভাগ।

এর আগে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাতে রাজধানীর ধানমন্ডি ২ নম্বরে একটি জিম থেকে বের হওয়ার পর আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) হেফাজতে নেয়। পরে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়।

এ মামলায় সাংবাদিক আনিস আলমগীরের পাশাপাশি অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওনসহ চারজনকে আসামি করা হয়েছে। মামলাটি দায়ের করেন জুলাই রেভ্যুলেশনারি এলায়েন্সের কেন্দ্রীয় সংগঠক আরিয়ান আহমেদ। অন্য আসামিরা হলেন ফ্যাশন মডেল মারিয়া কিসপট্টা এবং উপস্থাপক ইমতু রাতিশ ইমতিয়াজ।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর নিষিদ্ধ সংগঠন পুনর্বাসনের উদ্দেশ্যে সোশ্যাল মিডিয়া ও বিভিন্ন টেলিভিশন টকশোর মাধ্যমে রাষ্ট্রবিরোধী প্রচারণা চালানো হয়েছে, যার ফলে রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল করা ও অবকাঠামো ধ্বংসের ষড়যন্ত্র সংঘটিত হয়েছে।

রিমান্ড আবেদনে তদন্ত কর্মকর্তা জানান, মামলার অভিযোগ সংশ্লিষ্ট অনলাইন কনটেন্ট ও মন্তব্য যাচাই এবং পলাতক অন্যান্য আসামিদের তথ্য সংগ্রহ ও গ্রেপ্তারের জন্য আসামিকে রিমান্ডে নেওয়া প্রয়োজন।