শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হামাস-ইসরায়েলের সংলাপকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের লক্ষ্যে হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যস্থতায় শুরু হওয়া সংলাপকে স্বাগত জানিয়েছে বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ বিশ্বাস করে কূটনীতি ও সংলাপই যেকোনো সংঘাত নিষ্পত্তির একমাত্র পথ। গাজা সংকটের অবসান ঘটাতে এই গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক উদ্যোগকে সহজ করার জন্য সব সংশ্লিষ্ট অংশীদারের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছে ঢাকা।

বাংলাদেশ আশা করছে, চলতি সংলাপ তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করবে, মানবিক সহায়তা পুনরায় পাঠানো শুরু করবে এবং গাজার জনগণের ব্যাপক দুর্ভোগ মওকুফ করবে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, সংলাপের মাধ্যমে গাজায় চলমান সংঘাত অবসান করে এই কূটনৈতিক প্রক্রিয়া একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পথ প্রশস্ত করবে—যার ভিত্তি হবে ১৯৬৭ সালের পূর্ববর্তী সীমান্ত এবং পূর্ব জেরুজালেম হবে প্যালেস্টাইনের রাজধানী।

ঢাকা গাজায় শান্তি বজায় রাখতে এবং পুনর্গঠন প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের জন্য প্রস্তুত থাকার ইচ্ছাও প্রকাশ করেছে।

জনপ্রিয়

দ্যা ডিসেন্টের অনুসন্ধান : হাদিকে গুলি করার আগে অপরাধীরা তার সাথে জনসংযোগেও ছিলো !

হামাস-ইসরায়েলের সংলাপকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ

প্রকাশের সময়: ০২:২৬:১২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ অক্টোবর ২০২৫

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের লক্ষ্যে হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যস্থতায় শুরু হওয়া সংলাপকে স্বাগত জানিয়েছে বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ বিশ্বাস করে কূটনীতি ও সংলাপই যেকোনো সংঘাত নিষ্পত্তির একমাত্র পথ। গাজা সংকটের অবসান ঘটাতে এই গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক উদ্যোগকে সহজ করার জন্য সব সংশ্লিষ্ট অংশীদারের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছে ঢাকা।

বাংলাদেশ আশা করছে, চলতি সংলাপ তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করবে, মানবিক সহায়তা পুনরায় পাঠানো শুরু করবে এবং গাজার জনগণের ব্যাপক দুর্ভোগ মওকুফ করবে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, সংলাপের মাধ্যমে গাজায় চলমান সংঘাত অবসান করে এই কূটনৈতিক প্রক্রিয়া একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পথ প্রশস্ত করবে—যার ভিত্তি হবে ১৯৬৭ সালের পূর্ববর্তী সীমান্ত এবং পূর্ব জেরুজালেম হবে প্যালেস্টাইনের রাজধানী।

ঢাকা গাজায় শান্তি বজায় রাখতে এবং পুনর্গঠন প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের জন্য প্রস্তুত থাকার ইচ্ছাও প্রকাশ করেছে।