বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বর্ষবরণে গাইবান্ধায় বর্ণিল আনন্দ শোভাযাত্রা

বাংলা নতুন বছরের প্রথম দিন, বাংলা নববর্ষ ১৪৩২। আর বাংলার এই নতুন বছর ১৪৩২ কে স্বাগত জানিয়ে সারাদেশের মতো প্রাণের উৎসবে মেতে উঠেছে উত্তরের জেলা গাইবান্ধা। বাঙালি আমেজে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে বর্ণিল বর্ষবরণে আনন্দ শোভাযাত্রা।

সোমবার (১৪ এপ্রিল) সকাল ৯ টায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনসহ সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সহস্রাধিক মানুষের অংশগ্রহণে গাইবান্ধা পৌর পার্কে থেকে এ বর্ণিল শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক চৌধুরী মোয়াজ্জেম আহমদ।
শহর বাসীর নজর কাড়তে, ঐতিহ্যবাহী , লাঙ্গল-জোয়াল ও বিয়ের পালকি, রঙিন পোশাকে, বাদ্যযন্ত্রের তালে, গানে গানে আবহমান গ্রাম বাংলার হারিয়ে যাওয়ার ঐতিহ্য ফুটিয়ে তোলা হয়। এ সময় শোভাযাত্রাটি দেখতে রাস্তার দু’ধারে ভিড় করে নগরীর উৎসুক জনতা। পরে শোভাযাত্রাটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে স্বাধীনতা প্রাঙ্গণ মাঠে গিয়ে শেষ হয়। এরপর স্বাধীনতা প্রাঙ্গণ মাঠে বৈশাখী মেলার উদ্বোধন করা হয় ‌।
জনপ্রিয়

বর্ষবরণে গাইবান্ধায় বর্ণিল আনন্দ শোভাযাত্রা

প্রকাশের সময়: ০৭:৪২:২৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৫

বাংলা নতুন বছরের প্রথম দিন, বাংলা নববর্ষ ১৪৩২। আর বাংলার এই নতুন বছর ১৪৩২ কে স্বাগত জানিয়ে সারাদেশের মতো প্রাণের উৎসবে মেতে উঠেছে উত্তরের জেলা গাইবান্ধা। বাঙালি আমেজে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে বর্ণিল বর্ষবরণে আনন্দ শোভাযাত্রা।

সোমবার (১৪ এপ্রিল) সকাল ৯ টায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনসহ সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সহস্রাধিক মানুষের অংশগ্রহণে গাইবান্ধা পৌর পার্কে থেকে এ বর্ণিল শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক চৌধুরী মোয়াজ্জেম আহমদ।
শহর বাসীর নজর কাড়তে, ঐতিহ্যবাহী , লাঙ্গল-জোয়াল ও বিয়ের পালকি, রঙিন পোশাকে, বাদ্যযন্ত্রের তালে, গানে গানে আবহমান গ্রাম বাংলার হারিয়ে যাওয়ার ঐতিহ্য ফুটিয়ে তোলা হয়। এ সময় শোভাযাত্রাটি দেখতে রাস্তার দু’ধারে ভিড় করে নগরীর উৎসুক জনতা। পরে শোভাযাত্রাটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে স্বাধীনতা প্রাঙ্গণ মাঠে গিয়ে শেষ হয়। এরপর স্বাধীনতা প্রাঙ্গণ মাঠে বৈশাখী মেলার উদ্বোধন করা হয় ‌।