বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ধানমন্ডি ৩২ মাটির নিচে পানি ভর্তি রহস্যজনক কাঠামো নিয়ে ধোঁয়াশা! !

রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির নিচে একটি রহস্যজনক কাঠামোর সন্ধান পাওয়া গেছে বলে দাবি করেছে ছাত্র-জনতা। প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্যমতে, মাটির নিচে বেশ কয়েকটি কক্ষ রয়েছে, যেগুলো পানিতে পরিপূর্ণ এবং প্রবেশ করা সম্ভব হয়নি।

 

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) রাত থেকেই বাড়িটিতে ব্যাপক ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। পরদিন বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকেও সেখানে মানুষের ভিড় লক্ষ্য করা যায়।

 

স্থানীয় এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, ‘আমরা কয়েকটি কক্ষের সন্ধান পেয়েছি, কিন্তু ভেতরে প্রবেশ করা সম্ভব হয়নি, কারণ পুরো জায়গাটি পানিতে ভরা। বিষয়টি সন্দেহজনক।’

 

আরেকজন প্রত্যক্ষদর্শী দাবি করেন, ‘বাড়ির নিচে পাঁচতলা কাঠামো রয়েছে, যেখানে একটি আয়নাঘর তৈরি করা হয়েছে।’

 

ছাত্র-জনতার একাংশের দাবি, এটি গোপন আয়নাঘর হতে পারে, যেখানে নির্যাতনের কার্যক্রম পরিচালিত হতো। কিছুজন দাবি করেছেন, ডিজিএফআই ও ডিবির ব্যবস্থাপনায় এখানে গোপন কার্যক্রম চলত।

এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা চলছে। অনেকেই সরকারি পর্যায়ে তদন্তের মাধ্যমে এর সত্যতা যাচাইয়ের দাবি জানিয়েছেন। এখন পর্যন্ত সরকার বা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

জনপ্রিয়

ইউথ ক্লাইমেট স্মল গ্র্যান্ট অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ পেল সৃজনশীল গাইবান্ধা  

ধানমন্ডি ৩২ মাটির নিচে পানি ভর্তি রহস্যজনক কাঠামো নিয়ে ধোঁয়াশা! !

প্রকাশের সময়: ০৪:৩৭:৫৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির নিচে একটি রহস্যজনক কাঠামোর সন্ধান পাওয়া গেছে বলে দাবি করেছে ছাত্র-জনতা। প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্যমতে, মাটির নিচে বেশ কয়েকটি কক্ষ রয়েছে, যেগুলো পানিতে পরিপূর্ণ এবং প্রবেশ করা সম্ভব হয়নি।

 

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) রাত থেকেই বাড়িটিতে ব্যাপক ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। পরদিন বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকেও সেখানে মানুষের ভিড় লক্ষ্য করা যায়।

 

স্থানীয় এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, ‘আমরা কয়েকটি কক্ষের সন্ধান পেয়েছি, কিন্তু ভেতরে প্রবেশ করা সম্ভব হয়নি, কারণ পুরো জায়গাটি পানিতে ভরা। বিষয়টি সন্দেহজনক।’

 

আরেকজন প্রত্যক্ষদর্শী দাবি করেন, ‘বাড়ির নিচে পাঁচতলা কাঠামো রয়েছে, যেখানে একটি আয়নাঘর তৈরি করা হয়েছে।’

 

ছাত্র-জনতার একাংশের দাবি, এটি গোপন আয়নাঘর হতে পারে, যেখানে নির্যাতনের কার্যক্রম পরিচালিত হতো। কিছুজন দাবি করেছেন, ডিজিএফআই ও ডিবির ব্যবস্থাপনায় এখানে গোপন কার্যক্রম চলত।

এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা চলছে। অনেকেই সরকারি পর্যায়ে তদন্তের মাধ্যমে এর সত্যতা যাচাইয়ের দাবি জানিয়েছেন। এখন পর্যন্ত সরকার বা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।