শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সালমানের খপ্পর থেকে মুক্ত হলো আইএফ আইসি ব্যাংক

 

আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একইসঙ্গে ন্যাশনাল ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. মেহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের পর্ষদ গঠন করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

 

আজ বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।

 

নতুন পর্ষদের ছয় সদস্যের মধ্যে চারজন স্বতন্ত্র পরিচালক ও দুজন সরকারের প্রতিনিধি পরিচালক।

 

স্বতন্ত্র পরিচালকদের মধ্যে মেহমুদ হোসেন ছাড়া আরও রয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক নির্বাহী পরিচালক এবতাদুল ইসলাম, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সাজ্জাদ জহির ও চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট মো. মাহবুব কাশেম।

 

পর্ষদে সরকারের প্রতিনিধি পরিচালক হিসেবে রয়েছেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. গোলাম মোস্তফা ও যুগ্মসচিব মুহাম্মদ মনজুরুল হক।

 

গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ব্যাংকিং খাতে সংস্কার ও শৃঙ্খলা ফেরানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়। এর অংশ হিসেবে যেসব ব্যাংকের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ আছে, সেই ব্যাংকগুলোর পর্ষদ ভেঙ্গে নতুন পর্ষদ গঠনের কাজ শুরু করে।

 

জনপ্রিয়

দ্যা ডিসেন্টের অনুসন্ধান : হাদিকে গুলি করার আগে অপরাধীরা তার সাথে জনসংযোগেও ছিলো !

সালমানের খপ্পর থেকে মুক্ত হলো আইএফ আইসি ব্যাংক

প্রকাশের সময়: ০১:১৪:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪

 

আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একইসঙ্গে ন্যাশনাল ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. মেহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের পর্ষদ গঠন করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

 

আজ বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।

 

নতুন পর্ষদের ছয় সদস্যের মধ্যে চারজন স্বতন্ত্র পরিচালক ও দুজন সরকারের প্রতিনিধি পরিচালক।

 

স্বতন্ত্র পরিচালকদের মধ্যে মেহমুদ হোসেন ছাড়া আরও রয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক নির্বাহী পরিচালক এবতাদুল ইসলাম, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সাজ্জাদ জহির ও চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট মো. মাহবুব কাশেম।

 

পর্ষদে সরকারের প্রতিনিধি পরিচালক হিসেবে রয়েছেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. গোলাম মোস্তফা ও যুগ্মসচিব মুহাম্মদ মনজুরুল হক।

 

গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ব্যাংকিং খাতে সংস্কার ও শৃঙ্খলা ফেরানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়। এর অংশ হিসেবে যেসব ব্যাংকের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ আছে, সেই ব্যাংকগুলোর পর্ষদ ভেঙ্গে নতুন পর্ষদ গঠনের কাজ শুরু করে।