রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

১০ জানুয়ারি থেকে চালু হবে কক্সবাজার রুটের নতুন ট্রেন পর্যটন এক্সপ্রেস

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৫:১৯:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ জানুয়ারী ২০২৪
  • ২৮ Time View

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ভোটের মাঠে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করতে দেশের ৬২ জেলায় নামছে সেনাবাহিনী। বুধবার (৩ জানুয়ারি) থেকে মাঠে কার্যক্রম শুরু হলেও একদিন আগেই দূরের জেলায় যাওয়া শুরু করেছে সেনা সদস্যরা। সেই সঙ্গে দুই জেলায় নামছে নৌবাহিনীও।

আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর-আইএসপিআর মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, সশস্ত্র বাহিনী শান্তি-শৃঙ্খলা নিশ্চিতে ৩ থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন/স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা প্রদান করবে।

 

সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা প্রতিটি জেলা/উপজেলা/মেট্রোপলিটন এলাকার ‘নোডাল পয়েন্ট’ ও অন্যান্য সুবিধাজনক স্থানে অবস্থান করবে। সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারের অনুরোধক্রমে ও সমন্বয়ের মাধ্যমে বাহিনীসমূহ এলাকাভিত্তিক মোতায়েন সম্পন্ন করবে।

আইএসপিআর জানায়, উপকূলীয় দুটি জেলাসহ (ভোলা ও বরগুনা) ১৯টি উপজেলায় দায়িত্ব পালন করবে নৌবাহিনী। সমতলে সীমান্তবর্তী ৪৫টি উপজেলায় বিজিবি এককভাবে দায়িত্ব পালন করবে। এ ছাড়া, সীমান্তবর্তী ৪৭টি উপজেলায় সেনাবাহিনী বিজিবির সঙ্গে ও উপকূলীয় চারটি উপজেলায় কোস্ট গার্ডের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে যৌথভাবে দায়িত্ব পালন করবে।

অপরদিকে, বাংলাদেশ বিমান বাহিনী হেলিকপ্টারযোগে পার্বত্য অঞ্চলের ভোটকেন্দ্রসমূহে প্রয়োজনীয় হেলিকপ্টার সহায়তা দেবে। জরুরি প্রয়োজনে বিমান বাহিনীর প্রয়োজনীয় সংখ্যক হেলিকপ্টারও প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

 

সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে যৌথ সমন্বয় সেল স্থাপন করা হয়েছে, যা ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।

আগামী ৭ জানুয়ারি হবে ভোটগ্রহণ। ভোটের আগের চারদিন, ভোটের দিন ও পরের তিন দিন পর্যন্ত মাঠে কাজ করবে সশস্ত্র বাহিনী।

Tag :

১০ জানুয়ারি থেকে চালু হবে কক্সবাজার রুটের নতুন ট্রেন পর্যটন এক্সপ্রেস

Update Time : ০৫:১৯:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ জানুয়ারী ২০২৪

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ভোটের মাঠে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করতে দেশের ৬২ জেলায় নামছে সেনাবাহিনী। বুধবার (৩ জানুয়ারি) থেকে মাঠে কার্যক্রম শুরু হলেও একদিন আগেই দূরের জেলায় যাওয়া শুরু করেছে সেনা সদস্যরা। সেই সঙ্গে দুই জেলায় নামছে নৌবাহিনীও।

আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর-আইএসপিআর মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, সশস্ত্র বাহিনী শান্তি-শৃঙ্খলা নিশ্চিতে ৩ থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন/স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা প্রদান করবে।

 

সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা প্রতিটি জেলা/উপজেলা/মেট্রোপলিটন এলাকার ‘নোডাল পয়েন্ট’ ও অন্যান্য সুবিধাজনক স্থানে অবস্থান করবে। সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারের অনুরোধক্রমে ও সমন্বয়ের মাধ্যমে বাহিনীসমূহ এলাকাভিত্তিক মোতায়েন সম্পন্ন করবে।

আইএসপিআর জানায়, উপকূলীয় দুটি জেলাসহ (ভোলা ও বরগুনা) ১৯টি উপজেলায় দায়িত্ব পালন করবে নৌবাহিনী। সমতলে সীমান্তবর্তী ৪৫টি উপজেলায় বিজিবি এককভাবে দায়িত্ব পালন করবে। এ ছাড়া, সীমান্তবর্তী ৪৭টি উপজেলায় সেনাবাহিনী বিজিবির সঙ্গে ও উপকূলীয় চারটি উপজেলায় কোস্ট গার্ডের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে যৌথভাবে দায়িত্ব পালন করবে।

অপরদিকে, বাংলাদেশ বিমান বাহিনী হেলিকপ্টারযোগে পার্বত্য অঞ্চলের ভোটকেন্দ্রসমূহে প্রয়োজনীয় হেলিকপ্টার সহায়তা দেবে। জরুরি প্রয়োজনে বিমান বাহিনীর প্রয়োজনীয় সংখ্যক হেলিকপ্টারও প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

 

সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে যৌথ সমন্বয় সেল স্থাপন করা হয়েছে, যা ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।

আগামী ৭ জানুয়ারি হবে ভোটগ্রহণ। ভোটের আগের চারদিন, ভোটের দিন ও পরের তিন দিন পর্যন্ত মাঠে কাজ করবে সশস্ত্র বাহিনী।